
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম। জাতীয় সংসদের এলডি হলে ঐকমত্য কমিশনের আয়োজিত এক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে গণফোরামের পক্ষে স্বাক্ষর করেন দলটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সুব্রত চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান। এ নিয়ে মোট ২৫টি দল সনদে সই করলো।
রোববার (১৯ অক্টোবর) সংসদ ভবনের এলডি হলে এই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হয়। এতে দলটির সভাপতি পরিষদের সদস্য জ্যেষ্ঠ অ্যাডভোকেট এ. কে. এম. জগলুল হায়দার আফ্রিক, মহিলা গণফোরামের আহবায়ক অ্যাডভোকেট সাগরিকা ইসলাম এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা হাসান উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলন এবং গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি বিনির্মাণের দীর্ঘদিনের সংগ্রামে গণফোরাম সবসময় যুক্ত থেকেছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের প্রক্রিয়ার সঙ্গে ওতোপ্রোতোভাবে যুক্ত থাকায় তিনি দলটিকে কমিশনের পক্ষ থেকে আন্তরিকভাবে অভিনন্দন এবং ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, প্রতিটি রাজনৈতিক দলই জুলাই সনদের সবচেয়ে বড় অংশীদার। এই দলিল ঐকমত্য কমিশনের একক দলিল নয়, এটি সবার রাজনৈতিক অঙ্গীকার। এ সময় এখনও জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করা দলগুলোকে সই করার আহ্বান জানান তিনি।
সনদে স্বাক্ষর শেষে দলটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী বলেন, বাহাত্তরের চার মূলনীতি থাকলে জুলাই সনদ পূর্ণতা পেতো। তবে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সংশোধনের আশ্বাস পেয়ে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম। নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে অঙ্গীকার বর্তমান সরকার পেয়েছে, সেটা বাস্তবায়নের দায়িত্ব সবার।
গণফোরামের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে কমিশনের সদস্যদের মধ্যে ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন ।
রোববার (১৯ অক্টোবর) সংসদ ভবনের এলডি হলে এই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হয়। এতে দলটির সভাপতি পরিষদের সদস্য জ্যেষ্ঠ অ্যাডভোকেট এ. কে. এম. জগলুল হায়দার আফ্রিক, মহিলা গণফোরামের আহবায়ক অ্যাডভোকেট সাগরিকা ইসলাম এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা হাসান উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলন এবং গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি বিনির্মাণের দীর্ঘদিনের সংগ্রামে গণফোরাম সবসময় যুক্ত থেকেছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের প্রক্রিয়ার সঙ্গে ওতোপ্রোতোভাবে যুক্ত থাকায় তিনি দলটিকে কমিশনের পক্ষ থেকে আন্তরিকভাবে অভিনন্দন এবং ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, প্রতিটি রাজনৈতিক দলই জুলাই সনদের সবচেয়ে বড় অংশীদার। এই দলিল ঐকমত্য কমিশনের একক দলিল নয়, এটি সবার রাজনৈতিক অঙ্গীকার। এ সময় এখনও জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করা দলগুলোকে সই করার আহ্বান জানান তিনি।
সনদে স্বাক্ষর শেষে দলটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী বলেন, বাহাত্তরের চার মূলনীতি থাকলে জুলাই সনদ পূর্ণতা পেতো। তবে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সংশোধনের আশ্বাস পেয়ে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম। নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে অঙ্গীকার বর্তমান সরকার পেয়েছে, সেটা বাস্তবায়নের দায়িত্ব সবার।
গণফোরামের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে কমিশনের সদস্যদের মধ্যে ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন ।