
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরে সবমিলিয়ে জনশক্তি প্রায় ৫ লাখ এবং সংগঠনটিকে সমর্থন করেন এমন সংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ বলে জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম।
তিনি বলেছেন, ছাত্রশিবিরের কাজ মাদরাসায় একটু বেশি হয়। তবে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিক্যাল কলেজগুলোতেও ভালো কাজ হয়।
সম্প্রতি একটি চ্যানেলে আয়োজিত টকশো-তে অংশ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এসব তথ্য জানান তিনি।
শিবির সভাপতি বলেন, ছাত্র শিবিরের কর্মপদ্ধতি ১৯৭৭ সালে যেভাবে ছিলো; এখনও সেভাবেই রয়েছে। কথার সঙ্গে কাজেরও অমিল এখানে নেই। সবচেয়ে বড় কথা হলো- এখানে কোনো গ্রুপিং নেই। আমি কোনোদিন গ্রুপিং দেখি নাই। এখানে ভ্রাতৃত্ব ভালোবাসার চমৎকার প্র্যাকটিস হয়, যেমনটা আমরা স্বাভাবিকভাবে একটি সমাজ ও রাষ্ট্রে প্রত্যাশা করি। এগুলো আমাকেও ছাত্রশিবিরের সমর্থক হতে সাহায্য করেছে।
ছাত্রশিবিরের জনশক্তির ধাপ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখানে প্রথমে সমর্থক হতে হয়, এরপর কর্মী; তারপর সাথী এবং সর্বশেষ সদস্য। একটা ‘গ্র্যাজুয়াল সিস্টেম’ ফলো করতে হয় এখানে। নির্দিষ্ট একটা সিলেবাস মেইনটেইন করলেই কেউ একজন সদস্য হতে পারেন। বর্তমানে পুরো বাংলাদেশে সদস্য রয়েছে প্রায় ৭ হাজার। আর সাথী-কর্মী সবমিলিয়ে ৫ লাখেরও অধিক। কিন্তু শিবিরকে সমর্থন করেন, এমন সংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। এখানে মাদরাসার সমর্থনটা একটু এগিয়ে, অন্য সব প্রতিষ্ঠানেও রয়েছে। রিপোর্ট হিসাব করলে ইউনিভার্সিটি এবং মেডিকেল কলেজগুলোয় আমাদের কাজ ভালো হয়।
ছাত্রশিবিরের দাওয়াত প্রক্রিয়া নিয়ে শিবির সভাপতি বলেন, আমাদের দাওয়াত প্রসেসটা হচ্ছ- প্রথমত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা। যেহেতু শুরুতেই কাউকে দল বা আদর্শিক কথা বলাটা লজিক্যাল না সাইন্টিফিক না। এ কারণেই প্রথমে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করে তাকে দাওয়াত উপস্থাপন করা হয়। এভাবেই ধাপে ধাপে একটা সময় গিয়ে তরুণ ছাত্র সমাজের কাছে ইসলামের আহ্বান পৌঁছিয়ে দেওয়া হয়।
তিনি বলেছেন, ছাত্রশিবিরের কাজ মাদরাসায় একটু বেশি হয়। তবে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিক্যাল কলেজগুলোতেও ভালো কাজ হয়।
সম্প্রতি একটি চ্যানেলে আয়োজিত টকশো-তে অংশ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এসব তথ্য জানান তিনি।
শিবির সভাপতি বলেন, ছাত্র শিবিরের কর্মপদ্ধতি ১৯৭৭ সালে যেভাবে ছিলো; এখনও সেভাবেই রয়েছে। কথার সঙ্গে কাজেরও অমিল এখানে নেই। সবচেয়ে বড় কথা হলো- এখানে কোনো গ্রুপিং নেই। আমি কোনোদিন গ্রুপিং দেখি নাই। এখানে ভ্রাতৃত্ব ভালোবাসার চমৎকার প্র্যাকটিস হয়, যেমনটা আমরা স্বাভাবিকভাবে একটি সমাজ ও রাষ্ট্রে প্রত্যাশা করি। এগুলো আমাকেও ছাত্রশিবিরের সমর্থক হতে সাহায্য করেছে।
ছাত্রশিবিরের জনশক্তির ধাপ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখানে প্রথমে সমর্থক হতে হয়, এরপর কর্মী; তারপর সাথী এবং সর্বশেষ সদস্য। একটা ‘গ্র্যাজুয়াল সিস্টেম’ ফলো করতে হয় এখানে। নির্দিষ্ট একটা সিলেবাস মেইনটেইন করলেই কেউ একজন সদস্য হতে পারেন। বর্তমানে পুরো বাংলাদেশে সদস্য রয়েছে প্রায় ৭ হাজার। আর সাথী-কর্মী সবমিলিয়ে ৫ লাখেরও অধিক। কিন্তু শিবিরকে সমর্থন করেন, এমন সংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। এখানে মাদরাসার সমর্থনটা একটু এগিয়ে, অন্য সব প্রতিষ্ঠানেও রয়েছে। রিপোর্ট হিসাব করলে ইউনিভার্সিটি এবং মেডিকেল কলেজগুলোয় আমাদের কাজ ভালো হয়।
ছাত্রশিবিরের দাওয়াত প্রক্রিয়া নিয়ে শিবির সভাপতি বলেন, আমাদের দাওয়াত প্রসেসটা হচ্ছ- প্রথমত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা। যেহেতু শুরুতেই কাউকে দল বা আদর্শিক কথা বলাটা লজিক্যাল না সাইন্টিফিক না। এ কারণেই প্রথমে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করে তাকে দাওয়াত উপস্থাপন করা হয়। এভাবেই ধাপে ধাপে একটা সময় গিয়ে তরুণ ছাত্র সমাজের কাছে ইসলামের আহ্বান পৌঁছিয়ে দেওয়া হয়।