
লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির কাছ থেকে অবৈধভাবে নির্বাচনী তহবিল নেয়ার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি।
ফ্রান্সের ইতিহাসে প্রথম সাবেক প্রেসিডেন্ট হিসেবে পাঁচ বছরের শাস্তি ভোগ করতে কারাগারে যাচ্ছেন তিনি। সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির এই সাজা কার্যকর হচ্ছে প্যারিসের দক্ষিণাঞ্চলের লা সান্তে কারাগারে, যা ফ্রান্সের সবচেয়ে কুখ্যাত জেল হিসেবে পরিচিত। নিরাপত্তাজনিত কারণে তাকে কারাগারের আইসোলেশন সেলে রাখা হয়েছে, যার আয়তন প্রায় ৯ বর্গমিটার (৯৫ বর্গফুট)।
সেখানে রয়েছে একটি টয়লেট, শাওয়ার, ডেস্ক ও ছোট টেলিভিশন, আর প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে একা ব্যায়াম করার সুযোগ। তার কারাগারে পৌঁছানোর সময় সকাল ১০টায় (স্থানীয় সময়)। তাকে সমর্থন জানাতে জেলের বাইরে শতাধিক সমর্থক জড়ো হন। তাদের মধ্যে ছিলেন সারকোজির দুই ছেলে—লুই (২৮) ও পিয়ের। ৭০ বছর বয়সী সারকোজি এখনো দাবি করছেন যে তিনি নির্দোষ। তার ভাষায়, এই মামলা একটি 'রাজনৈতিক প্রতিশোধ' ছাড়া আর কিছু নয়।
তিনি সাজা বাতিলের জন্য আপিল করেছেন, তবে আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাকে জেলে থাকতে হবে। এর আগে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ফ্রান্সের কোনো নেতা কারাগারে যাননি। সর্বশেষ ১৯৪৫ সালে নাৎসি সহযোগিতার দায়ে ফিলিপ পেতাঁ দণ্ডিত হয়েছিলেন। ইতিহাসে আরও আগে, ১৭৯৩ সালে মৃত্যুদণ্ডের আগে কারাবন্দি ছিলেন রাজা লুই ষোড়শ।
ফ্রান্সের ইতিহাসে প্রথম সাবেক প্রেসিডেন্ট হিসেবে পাঁচ বছরের শাস্তি ভোগ করতে কারাগারে যাচ্ছেন তিনি। সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির এই সাজা কার্যকর হচ্ছে প্যারিসের দক্ষিণাঞ্চলের লা সান্তে কারাগারে, যা ফ্রান্সের সবচেয়ে কুখ্যাত জেল হিসেবে পরিচিত। নিরাপত্তাজনিত কারণে তাকে কারাগারের আইসোলেশন সেলে রাখা হয়েছে, যার আয়তন প্রায় ৯ বর্গমিটার (৯৫ বর্গফুট)।
সেখানে রয়েছে একটি টয়লেট, শাওয়ার, ডেস্ক ও ছোট টেলিভিশন, আর প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে একা ব্যায়াম করার সুযোগ। তার কারাগারে পৌঁছানোর সময় সকাল ১০টায় (স্থানীয় সময়)। তাকে সমর্থন জানাতে জেলের বাইরে শতাধিক সমর্থক জড়ো হন। তাদের মধ্যে ছিলেন সারকোজির দুই ছেলে—লুই (২৮) ও পিয়ের। ৭০ বছর বয়সী সারকোজি এখনো দাবি করছেন যে তিনি নির্দোষ। তার ভাষায়, এই মামলা একটি 'রাজনৈতিক প্রতিশোধ' ছাড়া আর কিছু নয়।
তিনি সাজা বাতিলের জন্য আপিল করেছেন, তবে আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাকে জেলে থাকতে হবে। এর আগে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ফ্রান্সের কোনো নেতা কারাগারে যাননি। সর্বশেষ ১৯৪৫ সালে নাৎসি সহযোগিতার দায়ে ফিলিপ পেতাঁ দণ্ডিত হয়েছিলেন। ইতিহাসে আরও আগে, ১৭৯৩ সালে মৃত্যুদণ্ডের আগে কারাবন্দি ছিলেন রাজা লুই ষোড়শ।